১৯নং শম্ভুপুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি আড়াইহাজার উপজেলার খাগকান্দা ইউনিয়নে অবস্থিত। বিদ্যালয়ে ৩টি ভবন আছে। এতে ব্যাবহার উপযোগী কক্ষ সংখ্যা ৭টি। বিদ্যালয়টি গ্রেড ভুক্ত। এতে ওয়াসব্লক রয়েছে, খেলার মাঠ রয়েছে, সমনে পুকুর রয়েছে।
১৯৩৫সালের পূর্বে প্রাথমিক শিক্ষার তেমন কোন সুযোগ ছিলনা। শম্ভুপুরা গ্রামের মরহুম মৌলভী আবুল মনসুর সাহেবের উদ্যোগে এবং মরহুম প্রাক্তন সংসদ সদস্য সামসুল হক সাহেবের সহযোগীতায় ১৯নংশম্ভুপুরাসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে এর উন্নয়নে অনেকেই সহযোগীতার হাত বারায়। বর্তমানে বিদ্যালয়টির পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ আঃ রশিদ ও অন্যান্য সদস্যদের সুযোগ্য পরিচালনায় বিদ্যালয়টি আরও ভাল ফলাফল করে জেলা ও ভিভাগীয় প্ররযায়ে ১ম স্থান অধিকার করার স্বপ্নে বিভোর।বিদ্যালয়টির চাত্র ছাত্রী সংখ্যা ৬৯০জন। বর্তমানে মোঃ জালালুদ্দিন সন্মানের সাথে প্রধান শিক্ষকা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ও তার সহযোগীদের প্রচেষ্ঠায়প্রতি বছর বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানউন্নতির দিকে এগিয়েনেয়া চেষ্টা করছেন।
২০০৯ | ২০১০ | ২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ |
১০০% | ১০০% | ১০০% | ১০০% | ১০০% |
সন | ২০০৯ | ২০১০ | ২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ |
ট্যালেন্টফুল | ----------- | ----------- | ০১ | ------------- | ------------- |
সাধারন | ----------- | ----------- | ------------- | ------------- | ------------- |
বিগত কয়েক বছর যাবত ১৯নং শম্ভুপুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমাপনী পরীক্ষায় ১০০% পাশ করে আসছে। ২০১৩সালে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ৫জন শিক্ষার্থী জি,পি,এ ৫(পাচ) অর্জন করেছে। এই প্রতিস্থানে অধায়ন করে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা উচ্চতর শিক্ষা প্রতিস্থানে অধায়ন করছে এবং সরকারের ভিবিন্ন দায়িত্বশীল পদে কর্মরত আছেন।
বিদ্যালয়ের ফলাফল আরো ভাল করার প্রিকল্পনা আছে। ১৫ জন শিক্ষার্থী জি,পি,এ ৫(পাচ) পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়রছে। পরিবেশ সুন্দর করার জন্য বাগান করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৯নং শম্ভুপুরাসরকারী প্রাথমিকবিদ্যালয়েরযোগাযোগ ব্যবস্থা বেশ উন্নত।বিদ্যালয়টি শম্ভুপুরাগ্রামেইঅবস্থিয়।বিদ্যালয়হতে পাকা রাস্তা হয়ে উচিতপুরা বাজারের উপর দিয়ে আড়াইহাজার উপজেলা সংযুক্ত। উপজেলা শিক্ষা অফিস হইতে উচিতপুরা বাজার হয়ে ১৯নং শম্ভুপুরাসরকারী প্রাথমিকবিদ্যালয়। তাই খুব সহজেই শম্ভুপুরাএবং খাগকান্দা ইউনিয়নের মানুষউপজেলারপাশাপাশি শহরে যাতায়ত করতে পারেন। শহরের তথা দেশের যে কোন প্রান্তেযাতায়াত করা যায়।গ্রামের পশ্চিম দিক গেসে মেঘনা নদীর শাখা প্রবাহমান তাইমানুষ নদী পথেও যাতায়তকরতে পারে। গ্রামের ভিতরে দিয়ে আছে ছোট ছোট পাকা ও কাচারাস্তা যা দিয়ে অত্রইউনিয়নের মানুষ সহজেই এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যাতায়াত করতে পারেন।
প্রথম শ্রেণী | দ্বিতীয় শ্রেণী | তৃতীয় শ্রেণী | চতুর্থ শ্রেণী | পঞ্চম শ্রেণী |
|
|
|
| মারিয়া হক জেরিন |
|
|
|
| মাসুমা আক্তার |
|
|
|
| মোঃ সিফাত |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস